Availability: Out of Stock

মোগলমারির বৌদ্ধমহাবিহার / MOGALMARIR BOUDDHAMAHABIHAR

200.00

পশ্চিম মেদিনীপুরের মোগলমারি গ্রামে গুপ্ত-পরবর্তী যুগের বৌদ্ধমহাবিহারের আবিষ্কার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

মোগলমারির প্রত্নকথা, উৎখননের ইতিবৃত্ত, ইতিহাস, পর্যটন ও বৌদ্ধপ্রভাব প্রভৃতি বিষয় অবলম্বন করে মোট ১৯টি প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছে এ গ্রন্থে।

Out of stock

Description

২০০৩-০৪ সালে অধ্যাপক অশোক দত্তের নেতৃত্বে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের অন্তর্গত মোগলমারি গ্রামে বৌদ্ধমহাবিহারের আবিষ্কার এক তাৎপর্যবাহী ঘটনা। মধ্যযুগের ইতিহাস, বিশেষত তাম্রলিপ্ত সংলগ্ন অঞ্চলে বৌদ্ধধর্মের প্রচার ও প্রসার সম্পর্কে আমাদের এতাবৎ গৃহীত ধারণাকে পুনর্বিচার করতে বাধ্য করেছে এই ঐতিহাসিক উৎখনন।

ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শতক পর্যন্ত বিদ্যমান একাধিক বিহারের সমন্বয়ে তৈরি এই মহাবিহার গুপ্ত-পরবর্তী যুগ থেকে প্রায় তিনবার নির্মিত ও পুনর্নির্মিত হয়েছে বলে ঐতিহাসিকেরা অনুমান করে থাকেন। এখানে পাওয়া গেছে স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও অলংকরণের অপূর্ব নিদর্শন।

ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ ২০১০ সালে মোগলমারির প্রত্নক্ষেত্রটিকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সৌধ হিসেবে ঘোষণা করেছে। ২০১৩-র নভেম্বরে রাজ্য প্রত্নতত্ত্ব অধিকার এটিকে অধিগ্রহণ করে। ২০১৩ থেকে শুরু হওয়া উৎখননের সূত্র ধরে মোগলমারি বৌদ্ধমহাবিহার সংক্রান্ত আরও অনেক নতুন নতুন তথ্য আমাদের কাছে এসেছে।

কেবল স্থানীয় ভিত্তিতে নয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরেও এই বৌদ্ধমহাবিহার নিয়ে ছাত্র-শিক্ষক-গবেষকদের কৌতূহল ক্রমবর্ধমান। এই গ্রন্থ সেই কৌতূহল নিরসনে একটি জরুরি পদক্ষেপ। মোগলমারির প্রত্নকথা, উৎখননের ইতিবৃত্ত, ইতিহাস, পর্যটন ও বৌদ্ধপ্রভাব প্রভৃতি বিষয় অবলম্বন করে মোট ১৯টি প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছে এই গ্রন্থে।

Additional information

Edited By

Surya Nandi / সূর্য নন্দী

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মোগলমারির বৌদ্ধমহাবিহার / MOGALMARIR BOUDDHAMAHABIHAR”

Your email address will not be published. Required fields are marked *